═════❥❥ Part Time Online Income Source Guide - Whatsapp: 8972702700 (Office EGRA) || YouTube Video Earning Course For Male/Female || YouTube Channel Fully Customize Service || YouTube Channel Ranking Service || YouTube Video Ranking Service || Business Ads Website Design || ইউটিউব ভিডিও কোর্স | মোবাইল ইনকাম | এগরা কম্পিউটার কোর্স | Whatsapp: 8972702700 || Computer Course (PRIVATE) : Speed Typing, Office Pack, DTP Design Pack, YouTube/Facebook Course, YouTube Channel Full Customize with SEO Optimize, YouTube Video SEO Service, YouTube Video Marketing Service, YouTube/Facebook Video Earning Course, Android Mobile Software Update, Hard Disc/MMC Memory Chip Recovery, Windows Computer Formatting/Software Update, Online Business Ads Promotion, YouTube Video Promotion, Android Mobile Earning Guide, Stock Business Software Developed (Excel), Web Design. || YouTube Video Sharing Service For Ranking and More...

═════❥❥ Egra Classifieds Ads Here *** Whatsapp: 8972702700 || Part Time Online Income Source Guide - Whatsapp: 8972702700 (Office EGRA) || YouTube Video Earning Course For Male/Female || YouTube Channel Fully Customize Service || YouTube Channel Ranking Service || YouTube Video Ranking Service || Business Ads Website Design || YouTube Video Sharing Service For Ranking and More...

═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....═════❥❥ ADS HERE....

═════❥❥ -:: বিশেষ অফার ::- ইউটিউব ভিডিও কোর্স সহ সমস্তধরনের কোর্স সার্ভিসের উপর 50% ডিসকাউন্ট এই ডিসকাউন্ট অফারটি শুধুমাত্র 11 ডিসেম্বর, 2024 পর্য্যন্ত......নতুন ইউটিউব চ্যানেল আছে? ভিডিও আপলোড করছেন কিন্তু ভিউজ ও সাবস্ক্রাইব বাড়ছে না!!! ইউটিউব ভিডিও রেঙ্ক ও ইউটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজড্ সার্ভিস দেওয়া হয়...|| ডিজিট্যাল মার্কেটিং কোর্স সহ কম্পিউটারের বিভিন্নধরনের কোর্স শেখানো হয়....এছাড়া, নতুন কম্পিউটার দোকান/সাইবার ক্যাফ-এর জন্য কোর্স শেখানো হয়...ইউটিউব ভিডিও কোর্স শেখানো হয়...ফেসবুক রিলস্-এর কোর্স শেখানো হয়...ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য ভিডিও এডিটিং কোর্স শেখানো হয়...ডি.টি.পি. ডিজাইনের কোর্স শেখানো হয়..মোবাইলের মাধ্যমে এপস রেফার ও গেমিং-এর টিপস সম্পূর্ণ ফ্রি!!!-তে শেখানো হয়...অনলাইনের মাধ্যমে Business Ads তৈরী করে, সোস্যাল ও নতুন ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হয়... || Ads: যেকোনও ধরনের বিজ্ঞাপণ প্রচারের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন || ইউটিউব ভিডিও কোর্সে ভর্ত্তি চলিতেছে... || অফিস: এগরা, পূর্ব মেদিনীপুর|| Whatsapp: 8972702700 ═════❥❥ -:: বিশেষ অফার ::- ইউটিউব ভিডিও কোর্স সহ সমস্তধরনের কোর্স সার্ভিসের উপর 50% ডিসকাউন্ট এই ডিসকাউন্ট অফারটি শুধুমাত্র ডিসেম্বর, 2024 পর্য্যন্ত......নতুন ইউটিউব চ্যানেল আছে? ভিডিও আপলোড করছেন কিন্তু ভিউজ ও সাবস্ক্রাইব বাড়ছে না!!! ইউটিউব ভিডিও রেঙ্ক ও ইউটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজড্ সার্ভিস দেওয়া হয়... || Ads: যেকোনও ধরনের বিজ্ঞাপণ প্রচারের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন || ইউটিউব ভিডিও কোর্সে ভর্ত্তি চলিতেছে... || অফিস: এগরা, পূর্ব মেদিনীপুর|| Whatsapp: 8972702700 ═════❥❥ -:: বিশেষ অফার ::- ইউটিউব ভিডিও কোর্স সহ সমস্তধরনের কোর্স সার্ভিসের উপর 50% ডিসকাউন্ট এই ডিসকাউন্ট অফারটি শুধুমাত্র ডিসেম্বর, 2024 পর্য্যন্ত......নতুন ইউটিউব চ্যানেল আছে? ভিডিও আপলোড করছেন কিন্তু ভিউজ ও সাবস্ক্রাইব বাড়ছে না!!! ইউটিউব ভিডিও রেঙ্ক ও ইউটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজড্ সার্ভিস দেওয়া হয়... || Ads: যেকোনও ধরনের বিজ্ঞাপণ প্রচারের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন || ইউটিউব ভিডিও কোর্সে ভর্ত্তি চলিতেছে... || অফিস: এগরা, পূর্ব মেদিনীপুর|| Whatsapp: 8972702700

═════❥❥ বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || বিজ্ঞাপণ দিন || Ads Here || অফিস: এগরা, পূর্ব মেদিনীপুর|| Whatsapp: 8972702700

ইউটিউব ভিডিও কোর্স | মোবাইল ইনকাম | এগরা কম্পিউটার কোর্স | Whatsapp: 8972702700

https://egracomputerguide.blogspot.com/

SINCE: 1998-2024

Computer Course (PRIVATE) : Speed Typing, Office Pack, DTP Design Pack, YouTube/Facebook Course, YouTube Channel Full Customize with SEO Optimize, YouTube Video SEO Service, YouTube Video Marketing Service, YouTube/Facebook Video Earning Course, Android Mobile Software Update, Hard Disc/MMC Memory Chip Recovery, Windows Computer Formatting/Software Update, Online Business Ads Promotion, YouTube Video Promotion, Android Mobile Earning Guide, Stock Business Software Developed (Excel), Web Design.****************

ইউটিউব ভিডিও কোর্স | মোবাইল ইনকাম | এগরা কম্পিউটার কোর্স | Whatsapp: 8972702700: সাধারণ জ্ঞান

https://egracomputerguide.blogspot.com/
ডিজিট্যাল মার্কেটিং কোর্স সহ কম্পিউটারের বিভিন্নধরনের কোর্স শেখানো হয়....
এছাড়া, 
  • নতুন কম্পিউটার দোকান/সাইবার ক্যাফ-এর জন্য কোর্স শেখানো হয়...
  • ইউটিউব ভিডিও কোর্স শেখানো হয়...
  • ফেসবুক রিলস্-এর কোর্স শেখানো হয়...
  • ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য ভিডিও এডিটিং কোর্স শেখানো হয়...
  • ডি.টি.পি. ডিজাইনের কোর্স শেখানো হয়..
  • মোবাইলের মাধ্যমে এপস রেফার ও গেমিং-এর টিপস সম্পূর্ণ ফ্রি!!!-তে শেখানো হয়...
  • অনলাইনের মাধ্যমে Business Ads তৈরী করে, সোস্যাল ও নতুন ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হয়...

https://egracomputerguide.blogspot.com/

https://egracomputerguide.blogspot.com/

-:: বিশেষ অফার ::- 

ইউটিউব ভিডিও কোর্স সহ 

সমস্তধরনের কোর্স সার্ভিসের উপর 

50% ডিসকাউন্ট 

এই ডিসকাউন্ট অফারটি শুধুমাত্র

11 ডিসেম্বর, 2024 পর্য্য়ন্ত....

ডিজিট্যাল মার্কেটিং কোর্স সহ কম্পিউটারের বিভিন্নধরনের কোর্স শেখানো হয়....
এছাড়া, 
  • নতুন কম্পিউটার দোকান/সাইবার ক্যাফ-এর জন্য কোর্স শেখানো হয়...
  • ইউটিউব ভিডিও কোর্স শেখানো হয়...
  • ফেসবুক রিলস্-এর কোর্স শেখানো হয়...
  • ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য ভিডিও এডিটিং কোর্স শেখানো হয়...
  • ডি.টি.পি. ডিজাইনের কোর্স শেখানো হয়..
  • মোবাইলের মাধ্যমে এপস রেফার ও গেমিং-এর টিপস সম্পূর্ণ ফ্রি!!!-তে শেখানো হয়...
  • অনলাইনের মাধ্যমে Business Ads তৈরী করে, সোস্যাল ও নতুন ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হয়...

Digital Marketing Service Course by Kedar Nath Patra || Whatsapp: 8972702700 || Office: Egra, Purba Medinipur


Digital Marketing Service Course by Kedar Nath Patra 

Whatsapp: 8972702700 

Office: Egra, Purba Medinipur 

Showing posts with label সাধারণ জ্ঞান. Show all posts
Showing posts with label সাধারণ জ্ঞান. Show all posts

Saturday, December 21, 2024

এগরা কম্পিউটার কোর্স | ১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

 শীতকালীন পিঠার নাম - ধান কাটার পর গ্রামে নেমে আসে উৎসবের আমেজ। নতুন ধান ঢেকিতে ভেঙে চাল হয়ে ওঠার সাথে সাথে বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয় পিঠা তৈরির আয়োজন।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

নবান্ন উৎসবের এই দিনগুলোতে গোটা গ্রাম মিলে মিশে পিঠা খেয়ে আনন্দ করে। শীতের শুরুতেই খেজুর গাছের রস জ্বালিয়ে গুড় তৈরি করে গ্রামের নারীরা। এই স্বাদিষ্ট গুড় আর নতুন চাল দিয়ে তারা তৈরি করে নানা রকমের পিঠা। পুরো শীতকাল জুড়ে চলে এই পিঠা তৈরির আয়োজন। বাড়ি বাড়ি গুঞ্জন করে ওঠে পিঠার সুবাস আর নতুন চালের ভাতের সুগন্ধ। সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে আমি আপনাদের সাথে শীতকালীন পিঠার নাম - ১০টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা নিয়ে এই পোস্টটি সাজানো হয়েছে। তাই এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল। 

শীতকালীন পিঠা কি?

শীতকালীন পিঠা হল বাঙালির ঐতিহ্যবাহী খাবার, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। শীতকালে নতুন ধান কাটা হয় এবং খেজুর গাছের রস জ্বালিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। এই নতুন চাল ও গুড়ের সমন্বয়ে নানা রকমের পিঠা তৈরি করা হয়।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা - শীতকালীন পিঠার নাম

শীত এলেই বাঙালির মনে জাগে বিভিন্ন ধরনার পিঠার স্বাদ। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন! শীতকাল মানেই বাংলায় পিঠার মৌসুম। নতুন চালের গুঁড়া, নানা রকমের গুড়, নারকেল, খেজুরের রস - এই সব মিলেমিশে তৈরি হয় নানা রকমের পিঠা। আজকে আমরা জানবো শীতকালীন পিঠার বিভিন্ন রকমের নাম সমূহ।

১. ভাপা পিঠা 

বাঙালির প্রিয় শীতকালীন পিঠা হলো ভাপা পিঠা। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় শীতকালীন পিঠা। নতুন চালের গুঁড়া, গুড়, নারকেলের খুঁড়ো দিয়ে তৈরি এই পিঠা বাঙালির হৃদয় জয় করেছে। ভাপা পিঠা বাংলার গ্রামীণ জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। শতাব্দী ধরে বাঙালিরা শীতকালে ভাপা পিঠা তৈরি করে খেয়ে আসছে।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

ভাপা পিঠা তৈরির উপায়

ভাপা পিঠা তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ: 

  • নতুন চালের গুঁড়া
  • গুড়/চিনি
  • নারকেলের খুঁড়ো
  • পানি
  • লবণ (ঝাল ভাপা পিঠার জন্য)

তৈরির পদ্ধতি:

  • নতুন চালের গুঁড়া, গুড়, নারকেলের খুঁড়ো এবং পানি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
  • একটি পাত্রে জল ফোটাতে হবে।
  • মিশ্রণটিকে ছোট ছোট পাত্রে ভরে ভাপে রান্না করতে হবে।
  • ১০-১৫ মিনিট পর পিঠা রেড

২.চিতই পিঠা

বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় পিঠা হলো চিতই পিঠা। এর নরম, তুলতুলে আঁটি এবং সহজ প্রস্তুত প্রণালী একে বাঙালির হৃদয় জয় করেছে। চিতই পিঠার বিভিন্ন প্রকার রয়েছে, যেমন দুধ চিতই, রস চিতই, ডিম চিতই, ঝাল চিতই, খোলা চিতই ইত্যাদি।


চিতই পিঠার উপাদান

  • চালের গুঁড়া বা আটা
  • দুধ
  • লবণ
  • (বিভিন্ন প্রকারের চিতইয়ের জন্য) ডিম, ঝাল মসলা, রস ইত্যাদি

চিতই পিঠা তৈরির প্রক্রিয়া

চিতই পিঠা তৈরি করা খুব সহজ। চালের গুঁড়া, দুধ এবং লবণ মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে হয়। তারপর একটি গরম কড়াইয়ে তেল লাগিয়ে এই মিশ্রণ দিয়ে ছোট ছোট গোলাকৃতি পিঠা তৈরি করতে হয়। পিঠাগুলো একপাশে ফুলে ওঠার পর উল্টে দিতে হয়।

চিতই পিঠা পরিবেশন

চিতই পিঠা গরম গরম পরিবেশন করা হয়। এটি ঝাল ভর্তা, মাংসের ঝোল, ঝোলা গুড়ে নারিকেল মিশিয়ে খাওয়া যায়। রস চিতই সাধারণত মিষ্টি রসে ভিজিয়ে খাওয়া হয়।

৩.পাটিসাপটা পিঠা

বাঙ্গালির প্রিয় খাবার হিসেবে পরিচিত পিঠা হলো পাটিসাপটা পিঠা। বিশেষ করে শীতকালে এই পিঠার স্বাদ অন্যরকম। পাতলা, নরম আঁটা এবং মিষ্টি পুরের মেলবন্ধন এই পিঠাকে করে তুলে অত্যন্ত সুস্বাদু। 

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

পাটিসাপটা পিঠার উপাদান

  • আটা: চালের গুঁড়ো, ময়দা, সুজি
  • পুর: ক্ষির, নারকেল, চিনি, গোটা মসলা
  • অন্যান্য: লবণ, তেল

পাটিসাপটা পিঠা বানানোর পদ্ধতি

পাটিসাপটা পিঠা বানানো খুব একটা কঠিন কাজ নয়। আটা মিশিয়ে পাতলা করে বেলে নিতে হয়। তারপর পুর ভরে মুড়িয়ে ভাজতে হয়। পুর হিসেবে ক্ষির বা নারকেলের পুর ব্যবহার করা হয়।

বিজ্ঞাপন

পাটিসাপটা পিঠার বিভিন্ন রকম

পাটিসাপটা পিঠার অনেক ভেরিয়েশন রয়েছে। বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে এই পিঠা তৈরি করা হয়।

ক্ষিরের পাটিসাপটা: সবচেয়ে জনপ্রিয় এক ধরনের পাটিসাপটা।

নারকেলের পাটিসাপটা: নারকেলের পুর দিয়ে তৈরি।

গুঁড়ো চিনির পাটিসাপটা: গুঁড়ো চিনি দিয়ে তৈরি।

পাটিসাপটা পিঠা পরিবেশন

গরম গরম পাটিসাপটা পিঠা দুধ বা চা'র সঙ্গে খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু।

৪.নকশি পিঠা

নকশি পিঠা শুধুমাত্র একটি মিষ্টি খাবার নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং কারুকাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই পিঠার গায়ে বিভিন্ন ধরনের নকশা আঁকা হয়, যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর এবং মনোমুগ্ধকর।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

নকশি পিঠা তৈরির উপকরণ ও পদ্ধতি

উপকরণ: আতপ চালের গুঁড়া, নারকেল, গুড়, চিনি, তেল ইত্যাদি। 

পদ্ধতি: আটার গুঁড়া থেকে কাই তৈরি করা, কাইয়ের মধ্যে নারকেল ও গুড় মিশিয়ে পিঠা তৈরি করা এবং তারপর পিঠার গায়ে নকশা আঁকা।

নকশি পিঠার বিভিন্ন ধরন

পুলি পিঠা: সবচেয়ে জনপ্রিয় নকশি পিঠা।

পাক্কুয়ান: বৃহত্তর ময়মনসিংহের নারীদের বিশেষ দক্ষতার একটি পিঠা।

শঙ্খলতা, কাজললতা, চিরল, হিজলপাতা: বিভিন্ন ধরনের নকশাযুক্ত পিঠা।

৫.মুঠো পিঠা

বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় এবং সহজে তৈরি করা যায় এমন একটি পিঠা হলো মুঠো পিঠা। এর সরলতা এবং স্বাদই একে সবার প্রিয় করে তুলেছে। মুঠো পিঠা সাধারণত চালের গুঁড়ো, লবণ এবং পানি দিয়ে তৈরি হয়। কিন্তু অনেকেই এতে বিভিন্ন মশলা যোগ করে স্বাদ বাড়ান।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

মুঠো পিঠা তৈরির উপকরণ

  • চালের গুঁড়ো
  • লবণ
  • পানি
  • পেঁয়াজ কুঁচি, ধনিয়া পাতা, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো ইত্যাদি (ঐচ্ছিক) 

মুঠো পিঠা তৈরির পদ্ধতি

  • একটি পাত্রে চালের গুঁড়ো এবং লবণ ভালো করে মিশিয়ে নিন।
  • ধীরে ধীরে পানি দিয়ে মিশিয়ে নরম একটা ডো করে তৈরি করুন।
  • ডোটি হাতে নিয়ে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন।
  • একটি প্যানে তেল গরম করে বলগুলো ভাজুন।
  • দুপিঠে সোনালি হয়ে গেলে তুলে নিন।

মুঠো পিঠা খাওয়ার উপায়

মুঠো পিঠা গরম গরম চা বা কফির সাথে খেলে স্বাদ অনেক বেড়ে যায়। এছাড়াও দই, চটনি বা সসের সাথেও খাওয়া যায়।

৬.কুলি পিঠা

কুলি পিঠা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী পিঠা। এর সরল উপকরণ এবং সুস্বাদু স্বাদে এটি সবার প্রিয়। শীতকালে গরম গরম কুলি পিঠা খেতে সবারই ভালো লাগে। বাঙ্গালির এটি একটী প্রিয় খাবার।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

কুলি পিঠার উপকরণ 

  • আতপ চালের গুঁড়ো
  • পানি
  • চিনি
  • নারিকেল
  • সুজি
  • লবণ

কুলি পিঠা তৈরির পদ্ধতি

চালের গুঁড়ো সেদ্ধ করা: আটপ চালের গুঁড়োকে পানি ও লবণ দিয়ে ভালো করে সেদ্ধ করতে হয়।

পুর তৈরি: নারিকেল, চিনি ও সুজি একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে পুর তৈরি করতে হয়।

পিঠা গঠন: সেদ্ধ করা আটাকে মিশিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করে এর মধ্যে পুর ভরে দিয়ে গোল করে বানাতে হয়।

ভাপ দেওয়া: পিঠাগুলোকে বাঁশের বাটিতে বা অন্য কোনো পাত্রে জড়িয়ে ভাপে রান্না করতে হয়।

৭.তারা পিঠা

বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ও ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো তারা পিঠা । এর স্বাদ ও সুগন্ধ দিয়ে বাঙালির হৃদয় জয় করে নিয়েছে। তারা পিঠা সাধারণত শীতকালে তৈরি করা হয় এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হয়।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

তারা পিঠার বিশেষত্ব:

আকৃতি: তারা পিঠার আকৃতি তারার মতোই বহুকোণাকার হয়।

স্বাদ: এটি মিষ্টি এবং সুগন্ধি। নারকেল, গুড় এবং মসলার মিশ্রণ একে অনন্য স্বাদ দেয়।

উপকরণ: তারা পিঠা তৈরিতে চালের গুঁড়ো, নারকেল, গুড়, ঘি, ইলাচি, কাজু-বাদাম ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহৃত হয়।

তৈরির পদ্ধতি: চালের গুঁড়ো, নারকেল ও গুড় মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করা হয়। তারপর এই মিশ্রণ দিয়ে ছোট ছোট গোলাকার বল তৈরি করে তারার আকৃতি দেওয়া হয়। এরপর ঘিতে ভেজে নেওয়া হয়।

৮.পায়েস পিঠা

পায়েস পিঠা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার। বিশেষ করে শীতকালে এই পিঠাটির চাহিদা বেড়ে যায়। পায়েস পিঠা, নাম শুনেই মুখে জল আসে অনেকেরই। এর মিষ্টি স্বাদ এবং নরম টেক্সচার মনকে প্রফুল্ল করে তোলে।

১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা

পায়েস পিঠা কী?

পায়েস পিঠা মূলত দুইটি অংশ নিয়ে গঠিত: পায়েস এবং পিঠা। পায়েস তৈরি হয় দুধ, চাল, এবং চিনি দিয়ে। পিঠাটি তৈরি হয় চালের আটার গুঁড়ো দিয়ে, যা পায়েসের উপর ভেসে থাকে।

পায়েস পিঠার বিভিন্ন ধরন

পায়েস পিঠার বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যেমন:- 

মুড়ি পায়েস: এই পায়েসে মুড়ি ব্যবহার করা হয়।

খই পায়েস: এই পায়েসে খই ব্যবহার করা হয়।

চালের পায়েস: এই পায়েসে চাল ব্যবহার করা হয়।

মাঠা পায়েস: এই পায়েসে মাঠা ব্যবহার করা হয়।

৯.সুজি পিঠা

সুজি পিঠা বাঙালির অতি পরিচিত এবং প্রিয় একটি নাস্তা। এর সরল উপকরণ এবং সুস্বাদু স্বাদ একে সবার মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছে। সুজি বা সেমলিনা দিয়ে তৈরি এই পিঠাটি বিভিন্ন আকারে এবং স্বাদে পাওয়া যায়।


সুজি পিঠা বানানোর উপকরণ:

  • সুজি
  • দুধ
  • চিনি
  • লবণ
  • ঘি
  • তেল (ভাজার জন্য)
  • অন্যান্য উপকরণ (রসভর্তি পিঠার জন্য নারকেল কোরা, খেজুরের গুড় ইত্যাদি)

সুজি পিঠা বাঙালির ঐতিহ্যবাহী খাবারের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর সহজ উপাদান এবং সুস্বাদু স্বাদ একে সবার প্রিয় করে তুলেছে। আপনিও ঘরে বসে সহজেই সুজি পিঠা বানিয়ে খেতে পারেন।

১০.বিয়ের বিবিয়ানা পিঠা

বিবিয়ানা পিঠা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বিয়ের অনুষ্ঠানে একটি জনপ্রিয় মিষ্টি। এর সুস্বাদু স্বাদ ও নরম টেক্সচারের কারণে এটি সবার মন জয় করে।

বিয়ের বিবিয়ানা পিঠা

বিবিয়ানা পিঠা তৈরির উপকরণ:

  • চালের গুঁড়ো
  • দুধ
  • চিনি
  • ঘি
  • গোটা কাজু, কিশমি
  • ইলাচি গুঁড়ো

বিবিয়ানা পিঠা তৈরির পদ্ধতি:

গুঁড়ো তৈরি: চাল ভিজিয়ে পিষে মিহি গুঁড়ো তৈরি করুন।

দুধ ঘন করা: দুধকে ঘন করে নিন।

মিশ্রণ: গুঁড়ো, ঘন দুধ, চিনি এবং ঘি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।

ভাঁজ: মিশ্রণে গোটা কাজু, কিশমি এবং ইলাচি গুঁড়ো ভালো করে মিশিয়ে নিন।

পাত্রে সাজানো: মিশ্রণটিকে একটি পাত্রে সুন্দর করে সাজান।

বাষ্পে সেদ্ধ করা: পাত্রটি বাষ্পে সেদ্ধ করে নিন।

শীতকালীন পিঠার নাম

শীতকাল এলেই বাঙালির মুখে জল আসে নানা রকম পিঠার কথা শুনলে। বাংলার রান্নাঘরে শীতকালে পিঠা তৈরির এক অনন্য আয়োজন লক্ষ্য করা যায়। আসুন, শীতকালীন পিঠার নামের একটি বিস্তারিত তালিকা দেখে নেওয়া যাক:

  • ভাপা পিঠা 
  • পাতি সাপেটা
  • চিতই পিঠা
  • কুলি পিঠা
  • ঢেকি পিঠা
  • পুলি পিঠা
  • পাঁয়েস
  • চিতই পিঠা
  • নকশি পিঠা
  • দুধ পিঠা
  • দুধের পুলি

শেষ কথা: ১০ টি শীতকালীন পিঠার নামের তালিকা 

শীতকালে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী খাবার হল পিঠা। পিঠা তৈরি ও খাওয়া বাঙালির সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। উপরোক্ত আলোচনায় আজকে আমি আপনাদের সাথে শীতকালীন পিঠার নাম সমন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদি এই পোস্টটি আপনাদের কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।ধন্যবাদ।

#শীতকালীনপিঠা #বাংলারপিঠা #পিঠারনাম #পিঠারতালিকা #শীতকালেরপিঠা #বাংলাদেশীপিঠা #শীতকালীনরেসিপি #নকশীপিঠা #পুলি_পিঠা #চিতইপিঠা #ভাপাপিঠা #দুধচিতই #পাটিসাপটা #সেমাইপিঠা #রসে_পিঠা #ক্ষীরপুলি #মালপোয়া #তেলেরপিঠা #লবঙ্গলতিকা #চিতইভাপা #সাজাপিঠা #শীতেরআনন্দ #পিঠাপুলিরমৌসুম #বাংলাপিঠা #শীতেরখাবার #গ্রামীণপিঠা #শীতেরআড্ডা #মিষ্টিপিঠা #বাংলারস্বাদ #রসেপিঠা #পিঠাপ্রেমী #শীতকালীনউৎসব #দেশীয়পিঠা #হস্তশিল্পপিঠা #শীতেরস্মৃতি #গ্রামবাংলারপিঠা #পিঠাউৎসব #শীতকালেরমজারপিঠা #ভাপাপিঠারস্বাদ #মাটিরচুলা #চুলায়পিঠা #শীতকালীনশিল্প #ঐতিহ্যবাহীপিঠা #বাঙালিরঐতিহ্য #শীতকালীনখাবার #মিষ্টিপ্রেম #গুড়পিঠা #নরমপিঠা #গ্রামীনস্বাদ #পিঠারসংগ্রহ

#egracomputerguide.blogspot.com

এগরা কম্পিউটার কোর্স | শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন জেনে নিন

 শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন - শীতকাল এলেই অনেকেই ঠোঁট ফাটার সমস্যায় ভুগে থাকেন। ঠোঁটের এই অস্বস্তিকর অবস্থা কেন হয়, তা আমাদের অনেকেরই জানা থাকে না। শুষ্ক ঠোঁট, ফাটল, জ্বালাপোড়া - এই সমস্যাগুলো শীতের দিনে আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে বিঘ্নিত করে তুলতে পারে। 

শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন জেনে নিন

ঠোঁটের এই সমস্যা কেবল কসমেটিকই নয়, বরং এটি অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণও হতে পারে। তাই, শীতকালে ঠোঁট ফাটার কারণ জানা এবং এর প্রতিরোধ ও চিকিৎসা করা খুবই জরুরি। 

আপনি কি কখনো ভেবেছেন কেন শীতকালে ঠোঁট ফাটে? ঠোঁটের এই শুষ্কতা এবং ফাটলের পেছনে কী কারণ আছে? আজকের এই ব্লগ পোস্টে আমরা ঠোঁট ফাটার বিভিন্ন কারণ, এর প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোরধ রইল। 

শীতকালে ঠোঁট ফাটা নিয়ে কিছু কথা

শীতকাল আসলেই আমাদের অনেকেরই ঠোঁট ফেটে যায়। আমাদের এই ফাটা ঠোঁটে না যায় খাওয়া-দাওয়া করা, না যায় অন্যদের সাথে ঠিকভাবে কথা বলা, না যায় ঠিক করে হাঁসা। কি একটা ঝামেলা! অনেকেই ঠোঁট ফাটা থেকে বাঁচার জন্য কটু পরপর ভ্যাসলিন বা লিপবাম দেন। কার ভালো লাগে এসব ঝামেলা, শীতকালে ঠোঁট কেন ফাটে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আজকের এই পোস্টে। 

শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন? 

শীতকালে ঠোঁট  ফাটার অন্যতম প্রধান কারণ হলো শীতের শুষ্ক আবহাওয়া, কম আর্দ্রতা কিংবা ভিটামিনের অভাব জনিত কারণে ঠোঁট ফাটে। শীতের দিনে বাতাস খুবই শুষ্ক হয় যার কারণে আমাদের ঠোঁট ফাটে। নিম্নে শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন তার কয়েকটি কারণ সমূহ তুলে ধরা হলো-

শুষ্ক আবহাওয়া 

শীতকালের আবহাওয়া শুষ্ক থাকে। শীতের দিনে বাতাস খুবই শুষ্ক হয়। এই শুষ্ক বাতাস ঠোঁট থেকে আর্দ্রতা শুষে নেয়, ফলে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে ফাটতে শুরু করে।

কম আর্দ্রতা

শীতকালে সূর্যের তাপ অনেক কম থাকে। শীতকালে ঘরের ভিতরেও আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকে। এটিও আমাদের ঠোঁট ফাটার একটি  অন্যতম কারণ হতে পারে।

বিজ্ঞাপন

শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন জেনে নিন

ঠোঁট চাটার অভ্যাস

আমরা অনেকেই শুষ্ক ঠোঁট ভেজাতে জিহ্বা দিয়ে চাটি। কিন্তু আমাদের জিহ্বার লালার মধ্যে থাকা এনজাইম ঠোঁটের ত্বককে আরও শুষ্ক করে তোলে। ফলে আমাদের ঠোঁট ফেটে যায়।

পানি কম পান করা 

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করার ফলে, আমাদের ঠোঁট ফেটে যেতে পারে। শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পানি না থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে ঠোঁট ফেটে যায়। 

বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি

কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ঠোঁটে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি হতে পারে, যার ফলে ঠোঁট ফাটতে পারে।

ভিটামিনের অভাব

আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভাবজনিত কারণে ঠোঁট ফেটে যেতে পারে। বিশেষ করে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব ঠোঁট ফাটার একটি কারণ হতে পারে।

শীতকালে ঠোঁট ফাটা রোধ করার উপায় সমূহ 

শীতকালে আমাদের অনেকেরই ঠোঁট ফেটে যায়। আর ঠোঁট ফাটা অবস্থায় না যায় কারোও সাথে ঠিকভাবে কথা বলা, না যায় ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া করা। তাই শীতকালে ঠোঁট ফেটে গেলে এর রোধ সমূহ আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। নিম্নে শীতকালে ঠোঁট ফাটা রোধ করার উপায় সমূহ গুলো আলোচনা করা হলো- 

ঠোঁটে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন

আপনার যদি শীতকালে কোন কারণবশত ঠোঁট ফেটে যায়, তবে আপনি লিপবাম বা অন্য কোনো ময়শ্চারাইজার ঠোঁটে নিয়মিত ব্যবহার করুন। আপনি ভ্যাস্লিন, মেরিল সহ বিভিন্ন ধরনের ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। 

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন 

শীতকালে ঠোঁট ফেটে গেলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কেননা শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকলে ত্বক স্বাস্থ্যকর থাকবে। 

ঠোঁট চাটার অভ্যাস ত্যাগ করুন

আমরা অনেকেই আছি আমাদের ঠোঁট চাটি। এতে করে আমাদের ঠোঁট ফেটে যায়। তাই আমাদের এই অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। আপনি  ঠোঁট চাটার পরিবর্তে লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। 

গরম পানি দিয়ে ঠোঁট ধোবেন না

শীতকালে ঠোঁট ফেটে গেলে গরম পানি দিয়ে ঠোঁট ধোবেন না। গরম পানি  ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের ত্বককে আরও শুষ্ক করে তোলে। 

সরাসরি সূর্যের আলো থেকে ঠোঁটকে রক্ষা করুন:

সূর্যের আলো ঠোঁটের ত্বককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সরাসরি সূর্যের আলো থেকে আপনার ঠোঁটকে রক্ষা করুন। 

সুষম খাবার খান

শীতকালে ঠোঁট ফেটে গেলে আপনাকে সুষম খাদ্য খাওয়ার উপর বেশী জোর দিতে হবে। সুষম খাবার খেয়ে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের যোগান দিন।

হিমশীতল বাতাস থেকে ঠোঁটকে রক্ষা করুন

শীতকালে অনেক ঠান্ডা বাতাস বয়। তাই আপনি চেষ্টা করবেন ঠান্ডা বাতাস থেকে নিজেকে রক্ষা করা। কেননা হিমশীতল বাতাস ঠোঁটের ত্বককে শুষ্ক করে তোলে। 

ডাক্তারের পরামর্শ নিন 

শীতকালে যদি আপনার ঠোঁট ফাটার সমস্যা বেড়ে যায় এবং বাড়িতে চিকিৎসা করেও যদি উপকার না হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ডাক্তার আপনার ঠোঁটের অবস্থা দেখে সুচিকিৎসা দিতে পারবেন। 

শেষ কথা: শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন 

শীতের শুষ্ক আবহাওয়া, কম আর্দ্রতা এবং ভিটামিনের অভাব জনিত কারণে আমাদের ঠোঁট ফেটে যেতে পারে। ঠোঁট ফেটে গেলে কি করবেন এই বিষয় নিয়ে আজকের এই পোস্টে আলোচনা করেছি। শীতকালে ঠোঁট ফেটে যায় এটি একটি স্বাভাবিক জীবনধারা। শীতে ঠোঁট ফেটে গেলে ঘাবড়ে না গিয়ে দ্রুত ডাক্তারে পরামর্শ গ্রহণ করুন। উপরোক্ত আলোচনায় আজকে আমি আপনাদের সাথে শীতকালে ঠোঁট ফাটে কেন ও ঠোঁট ফাটা রোধের উপায় সমূহ নিয়ে আলোচনা করেছি। যদি এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয়। তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

#ঠোঁটফাটা #শীতকালীনসমস্যা #ঠোঁটফাটারকারণ #ঠোঁটেরযত্ন #শীতকালেরযত্ন #ঠোঁটফাটা_রোধ #শীতকালেরঠোঁট #ত্বকেরযত্ন #ঠোঁটফাটারউপায় #শীতকালীনটিপস #ঠোঁটমসৃণ #ঠোঁটফাটারসমাধান #ত্বকেরসমস্যা #ঠোঁটফাটারপ্রতিরোধ #শীতকালীনস্বাস্থ্য #ঠোঁটশুকিয়ে_যাওয়া #ঠোঁটফাটারপরামর্শ #শীতকালীনসেবা #ঠোঁটেরস্ক্রাব #ময়েশ্চারাইজার #ঠোঁটশুকিয়ে_যাওয়ারকারণ #শীতকালীনলিপবাম #লিপকেয়ার #শীতেরলিপবাম #ঠোঁটনরম #শীতকালেরস্কিনকেয়ার #ঠোঁটফাটারবিষয়ে #ঠোঁটফাটা_সমাধান #শীতেরঠোঁটের_যত্ন #বাংলাস্বাস্থ্য_টিপস #ঠোঁটনরমকিভাবে #শীতকালীনযত্নপদ্ধতি #শীতেরবাড়তি_যত্ন #ঠোঁটফাটা_কারণসমাধান #বাংলাটিপস #শীতকালীনঠোঁট #ত্বকেরপরামর্শ #ঠোঁটরক্ষণাবেক্ষণ #ঠোঁটফাটারপ্রতিকার #ঠোঁটমসৃণকরণ #ঠোঁটেরস্বাস্থ্য #শীতকালীনসুন্দরত্বক #ঠোঁটশুকিয়ে_যাওয়া_রোধ #ঠোঁটেরসুরক্ষা #ঠোঁটফাটারপথ্য #শীতকালীনবিউটি #ঠোঁটচটচটে #ঠোঁটফাটারবাড়তি_যত্ন #ঠোঁটেরলিপবাম

#egracomputerguide.blogspot.com

এগরা কম্পিউটার কোর্স | ১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

 ১০ টি শীতকালীন সবজির নাম - ষড়ঋতুর দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ,হেমন্ত, শীত ও বসন্ত ঋতু নিয়ে আমাদের এই দেশ। তবে ঋতু বৈচিত্রের এই দেশে শীত একটি ভিন্নতর ঋতু। কনকনে হিমেল হাওয়া এবং ঘন কুয়াশার মাধ্যমে বাংলাদেশের শীতের পদার্পণ হয়।

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

তাই এই শীতের দিনে শারীরিকভাবে সুস্থ্যতার জন্য আমাদের নিয়মিত শাক-সবজি ফল-মূল খেতে হবে। আজকের এই পোস্টটি বাংলাদেশের ১০টি শীতকালীন সবজির নাম - শীতকালীন সবজির নামের তালিকা নিয়েই এই পোস্টটি সাজানো হয়েছে। তাই এই পোস্টটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন।  

কেন শীতকালীন সবজি খাওয়া জরুরি?

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

শরীরকে উষ্ণ রাখে: শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখতে এই সবজিগুলো খুবই উপকারী।

হজম শক্তি বাড়ায়: এই সবজিতে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

রক্ত পরিষ্কার করে: কিছু শীতকালীন সবজি রক্ত পরিষ্কার করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা সমূহ 

শীতকাল এলেই বাজারে আসে নানা রঙের, নানা স্বাদের সবজি। ঠান্ডা আবহাওয়ায় এই সবজিগুলো আমাদের শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম্নে ১০ টি শীতকালীন সবজির নাম উল্লেখ করা হলো-

১. ফুলকপি

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

শীতকালের একটি জনপ্রিয় সবচেয়ে সবজি হলো ফুলকপি। এটি সাদা ফুলেরমত দেখায়। যা খুব সহজেই চেনা যায়। ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, কে, ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ রয়েছে। এটি কম ক্যালোরিযুক্ত এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়তা করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।   ফুলকপি বিভিন্ন ধরনের খাবারে ব্যবহার করা হয়, যেমন স্যুপ, করি, বড়া এবং পিজ্জা। শীতকালীন সবজি হিসেবে আপনারা ফুলকপি রান্না করে খেতে পারেন। 

বিজ্ঞাপন

২.বাঁধাকপি 

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

ফাইবার সমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি হলো বাঁধাকপি। এটি কটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর সবজি। এটি বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাঁধাকপি ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। এটি কম ক্যালোরিযুক্ত এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়তা করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বাঁধাকপি একটি শীতকালীন সবজি যা আপনি শুধুমাত্র শীতের মৌসুমে এই সবজিটির সন্ধান পাবেন।

৩. ব্রোকলি

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

ব্রোকলি  অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। ব্রোকলি, তার ছোট ছোট মাথার মতো আকৃতির জন্য সহজেই চেনা যায়। এই সবজিটি না শুধু দেখতে সুন্দর, তাছাড়া এর পুষ্টিগুণও প্রচুর। ব্রোকলি বিভিন্ন ধরনের খাবারে ব্যবহার করা হয়, যেমন স্যুপ, করি, স্টার ফ্রাই এবং স্যালাড। ব্রোকলি একটি শীতকালীন সবজি হওয়াতে শীতের মৌসুমে আপনি বাজার থেকে কিনতে পারবেন।

৪.গাজর 

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

ভিটামিন এ-র একটি চমৎকার উৎস হলো গাজর। শুধু তাই নয় এটি চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। গাজর, রঙিন এবং পুষ্টিকর এই সবজিটি আমাদের খাদ্যতালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর মিষ্টি স্বাদ এবং বহুমুখী ব্যবহারের কারণে গাজর সবার প্রিয়। গাজর ভিটামিন এ, বিটা-ক্যারোটিন, ফাইবার, পটাশিয়াম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। এই পুষ্টিগুণগুলো আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

৫. মুলা

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

মুলা, শীতকালের একটি জনপ্রিয় সবজি যা তার তীক্ষ্ণ স্বাদ এবং পুষ্টিগুণের জন্য খুবই পরিচিত। এই ছোট্ট, গোলাকার সবজিটি না শুধু রান্নায় ব্যবহৃত হয়, তাছাড়া এর অনে ঔষধি গুণও রয়েছে। মুলাতে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ রয়েছে। এই পুষ্টিগুণগুলো আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেক সাহায্য করে।  

৬. শালগম

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

শীতের আগমনে আমাদের রান্নাঘরে জায়গা করে নেয় নানা রকমের সবজি। তার মধ্যে একটি জনপ্রিয় সবজি হল শালগম। সাদা, গোলাপি বা বেগুনি রঙের এই সবজিটি শুধু সুস্বাদুই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। তাছাড়াও হজমে সহায়তা করে এবং শ্বাসকষ্ট দূর করতে সাহায্য করে। শালগমে ভিটামিন সি, কে, ফোলেট এবং খনিজ পদার্থ যেমন ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে। শালগমকে বিভিন্নভাবে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। যেমন; শালগম ভেজে, শালগমের স্যুপ, শালগমের চাটনি, শালগমের পুরি ও শালগমের তরকারি রান্না করে। 

৭. লালশাক

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

বাংলাদেশের প্রায় সব বাড়িতেই পাওয়া যায় এমন একটি পরিচিত সবজি হলো লালশাক। এর লাল রঙ আর স্বাদে অনেকেই মুগ্ধ হয়ে থাকেন। কিন্তু এই সুন্দর রঙের পেছনে লুকিয়ে আছে অগণিত পুষ্টিগুণ।  লালশাক আয়রনের একটি চমৎকার উৎস। এটি শরীরে রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে এবং রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও লালশাকে ভিটামিন এ, সি এবং বি কমপ্লেক্স প্রচুর পরিমাণে থাকে। ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। লালশাক ভেঁজে কিংবা রান্না করে খাওয়া যায়।

৮. পালংশাক

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

শীতকালীন সময়ে একটি জনপ্রিয় শাক হচ্ছে পালংশাক। এটি প্রয়ায় সব বাড়িতেই পাওয়া যায়। এর সবুজ রঙ এবং স্বাদে অনেকেই নিয়মিত রান্না করে খেতে চায়। পালংশাকে আয়রন প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি শরীরে রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে এবং রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও পালংশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং বি কমপ্লেক্স থাকায় চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  

৯. মটরশুঁটি

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

মটরশুঁটি শীতকালীন সময়ে একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি বাংলাদেশের সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। এটি শুধু সুস্বাদুই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। মটরশুঁটিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। এটি শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। এছাড়াও মটরশুঁটিতে আঁশ প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মটরশুঁটিকে বিভিন্নভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। যেমন: মটরশুঁটির ডাল,  ,মটরশুঁটির ভাজি, মটরশুঁটির চাটনি, মটরশুঁটির পুরি, মটরশুঁটির স্যুপ ইত্যাদি। 

১০. টমেটো

১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

টমেটো – এই নাম শুনলেই অনেকেরই মুখে জল আসে । লাল রঙের এই ফলটি আমাদের রান্নায় এতটাই ব্যবহৃত হয় যে, এর বিকল্প খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু এই টমেটো আসলে  ফল না, উদ্ভিদবিজ্ঞান অনুযায়ী এটি একটি রসাল ফল। তবে আমরা সাধারণত একে সবজি হিসেবেই ব্যবহার করি। টমেটোতে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে থাকে। এই ভিটামিন আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। টমেটোর বিভিন্ন জাত রয়েছে। যেমন- বারি টমেটো ৪, ৫, ৬, ৭, রোমা ভিএফ, রোমারিও,টিপু সুলতান ইত্যাদি। বাংলাদেশে টমেটো চাষ ব্যাপকভাবে হয়। শীতকালে টমেটোর ফলন ভাল হয়।

শেষ কথা: ১০ টি শীতকালীন সবজির নামের তালিকা 

বাংলাদেশে বছরের প্রায় সব ঋতুতেই কমবেশি সবজির ফলন হয়ে থাকলেও শীতকালে সবজি বেশি হয়ে থাকে। শীতকালে সবজিগুলোর সবজির স্বাদ ও পুষ্টিগুনও বেশি হয়ে থাকে। উপরোক্ত আলোচনায় আজকে আমি আপনাদের সাথে শীতকালীন সবজির নামের তালিকা - ১০ টি শীতকালীন সবজির নাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাই আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

#শীতকালীনসবজি #শীতেরসবজি #সবজিতালিকা #বাংলারসবজি #শীতকালীনফসল #দেশীয়সবজি #বাঁধাকপি #ফুলকপি #মূলা #শালগম #মটরশুটি #লাউ #পেঁয়াজপাতা #শিম #করলা #বেগুন #গাজর #টমেটো #ঢেঁড়স #কুমড়ো #সবজিরনাম #শীতকালেরফসল #বাংলারফসল #সবজিরতালিকা #গ্রামীণসবজি #শীতেরফসল #তরতাজাসবজি #দেশীয়শাকসবজি #পুষ্টিকরসবজি #শীতেরস্বাদ #সবজিখেতা #শীতকালীনখাবার #বাংলাদেশেরফসল #সবজিবাগান #পুষ্টি #তরিতরকারি #সবজিপ্রেমী #শীতকালীনরেসিপি #সবজিরখেত #কৃষকেরফসল #সবজিচাষ #শীতকালেরজমি #শীতেরপুষ্টি #বাংলারশীত #শীতকালীনস্বাদ #ফলন #সবজিরজমি #সবজিসংগ্রহ #ফসলেরমৌসুম #গ্রামীণখাবার

#egracomputerguide.blogspot.com

এগরা কম্পিউটার কোর্স | বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা ২০২৪

 বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা ২০২৪ - বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশের সর্বোচ্চ নির্বাহী প্রধান। তিনিই দেশের শাসনব্যবস্থার চাবিকাঠি। তাই, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রধানমন্ত্রীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি রাষ্ট্র পরিচালনা করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর অবদান অনস্বীকার্য। 

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা ২০২৪

তাই আজকের এই পোস্টে আমি বাংলাদেশের এ যাবৎকালের সকল প্রধানমন্ত্রীদের নিয়ে আলোচনা করব। তাই আপনার কাছে বীনিত অনুরোধ এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য

প্রধানমন্ত্রী হলেন একটি দেশের সরকার প্রধান। সাধারণত, তিনিই দেশের সর্বোচ্চ নির্বাহী প্রধান এবং সরকারের সকল কার্যকলাপের জন্য দায়ী থাকেন। সাধারণত কোন রাষ্ট্র পরিচালনা করার জন্য মন্ত্রী পরিষদ শাসিত শাসন ব্যবস্থায় সরকার প্রধান হিসেবে যিনি একটি দেশ বা রাষ্ট্র পরিচালনা করেন তাকে মূলত প্রধানমন্ত্রী বলা হয়ে থাকে।  

প্রধানমন্ত্রীর কাজ সমূহ:  

নীতি নির্ধারণ: দেশের জন্য নতুন নীতি নির্ধারণ করা এবং সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা।

মন্ত্রিসভার নেতৃত্ব: মন্ত্রিসভার সকল সদস্যকে নিয়ে কাজ করা এবং তাদের কাজের তদারকি করা।

দেশের প্রতিনিধিত্ব: বিদেশে দেশের প্রতিনিধিত্ব করা এবং অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা।

সংসদে নেতৃত্ব: সংসদে সরকারের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখা এবং বিল পাস করানোর জন্য কাজ করা।

জনগণের সেবা: জনগণের কল্যাণে কাজ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা সমূহ

বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী হলেন দেশের সর্বোচ্চ নির্বাহী প্রধান। তিনিই দেশের সরকারের সকল কার্যকলাপের জন্য দায়ী থাকেন। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় সংসদের সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত করা হয়। নিচে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের নাম সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো-

তাজউদ্দীন আহমেদ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এবং মুজিবনগর সরকার গঠনেও তার অবদান অপরিসীম।

বিজ্ঞাপন

১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল তিনি বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে, ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি তিনি এই পদ থেকে অব্যাহতি নেন। মোট ৯ মাস তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

শেখ মুজিবুর রহমান

"বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের স্থপতি ও দক্ষিণ এশিয়ার একজন প্রভাবশালী নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং দেশের জনগণের হৃদয় জয় করে নেন। দুর্ভাগ্যবশত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি এক অমানুষিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। তিনি প্রায় ৩ বছর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।"

মোঃ মনসুর আলী

 মোঃ মনসুর আলী হলেন বাংলাদেশের একজন সাবেক রাষ্ট্রপতি ও আইনজীবী ছিলেন। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তারিখ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন এবং ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ পদত্যাগ করেন। মোঃ মনসুর আলী ৭ মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেছিলেন।

মশিউর রহমান 

মশিউর রহমান হলেন বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রী ছিলেন। তিনি জিয়াউর রহমানের শাসনমালে প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদায় সিনিয়র মন্ত্রী ছিলেন। তাছাড়াও তিনি মাওলানা  আব্দুল হামিদ খানের একজন শিস্য ছিলেন। মশিউর রহমান ২৯ জুন ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে থেকে প্রধানমন্ত্রী পদ লাভ করেন এবং ১২ মার্চ ১৯৭৯ সালে প্রধানমন্ত্রী পদ পরিত্যাগ করা হয়। তিনি ৯ মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। 

শাহ আজিজুর রহমান

শাহ আজিজুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে থেকে ১৫ এপ্রিল ১৯৭৯ সালে প্রধানমন্ত্রী দায়িক্ত পান এবং ২৪ মার্চ ১৯৮২ সালে পদচ্যুত হয়। শাহ আজিজুর রহমান ৩ বছর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন.

আতাউর রহমান খান 

আতাউর রহমান খান বাংলাদেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ ও লেখক। তিনি জাতীয় পার্টি দল থেকে ৩০ মার্চ ১৯৮৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত গ্রহণ করেন এবং ৯ জুলাই ১৯৮৬ সালে পরিত্যাগ করেন। আতাউর রহমান খান ২ বছর বাংলাদেশের দায়িক্ত পালন করেছিলেন।

মিজানুর রহমান চৌধুরী

মিজানুর রহমান চৌধুরী বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আমলে ১৯৮৬ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালের ২৭ মার্চ পর্যন্ত তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অর্থাৎ, প্রায় দুই বছর তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেছেন। 

মওদুদ আহমেদ

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ হলেন মওদুদ আহমেদ। তিনি বিএনপির ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম একজন ছিলেন। তিনি জাতীয় পার্টির দল থেকে ২৭ মার্চ ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন শুরু করেন এবং ১২ আগস্ট ১৯৮৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর পদ পরিত্যাগ করেন। তিনি ১ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেছিলেন। 

কাজী জাফর আহমেদ 

বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন কাজী জাফর আহমেদ। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনমালে প্রধানমন্ত্রীর হন। তিনি ১২ আগস্ট ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন এবং ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ সালে পরিত্যাগ করেন। তিনি ১ বছর বাংলাদেশের দায়িক্ত প্রধানমন্ত্রীর পালন করেন।

খালেদা জিয়া 

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হলেন খালেদা জিয়া। তিনি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর মাঝে দ্বিতীয় মহিলা সরকার প্রধান। বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী ছিলেন তিনি। তিনি ১৯৯১-১৯৯৬ সাল এবং ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। খালেদা জিয়া ২ বার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেন। 

মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান

মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান কখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না। তিনি বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, বিচারপতি এবং বুদ্ধিজীবী ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৩০ মার্চ ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দায়িক্ত গ্রহণ করেন এবং ২৩ জুন ১৯৯৬ সালে পরিত্যাগ করেন। মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ৩ মাস প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেছেন। 

শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জৈষ্ঠ্য কন্যা হলেন শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদের সরকারদলীয় প্রধান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সভানেত্রী। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করা প্রধানমন্ত্রী। ২৩ জুন ১৯৯৬  থেকে ১৫ জুলাই ২০০১ পর্যন্ত এবং ৬ জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এত দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেছেন। ৫ই আগস্ট ২০২৪ তারিখে শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। 

লতিফুর রহমান 

বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হলেন লতিফুর রহমান। ১৫ জুলাই ২০০১ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পান একজন স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে এবং ১০ অক্টোবর ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রীর পদ ত্যাগ করেন। লতিফুর রহমান ৩ মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। 

ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ

বাংলাদেশের একজন সাবেক রাষ্ট্রপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক হলেন ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। তিনি ২৯ অক্টোবর ২০০৬  সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন এবং ১১ জানুয়ারি ২০০৭ সালে পরিত্যাগ করেন। ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ৩ মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। 

ফজলুল হক

বাংলাদেশের উচ্চ আদালতের একজন বিচারক ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন ফজলুল হক। তিনি ১১ জানুয়ারি ২০০৭ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন এবং ১২ জানুয়ারি ২০০৭ সালে পরিত্যাগ করেন। ফজলুল হক মাত্র একদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেছেন। 

ফখরুদ্দীন আহমদ

বাংলাদেশের একজন অর্থনীতিবিদ, সাবেক সচিব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদ। তিনি স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেন। তিনি ১২ জানুয়ারি ২০০৭ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন এবং ৬ জানুয়ারি ২০০৯ সালে পরিত্যাগ করেন। ফখরুদ্দীন আহমদ ৩ মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িক্ত পালন করেন। 

মুহাম্মদ ইউনূস

মুহাম্মদ ইউনূস একজন সামাজিক উদ্যোক্তা, সমাজসেবক ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট তারিখ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিত্ত ধারণার প্রেরণার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। 

শেষ কথা: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা

উপরোক্ত আলোচনায় আজকে আমি আপনাদের সাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর তালিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সমন্ধে আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। তাই আজকের এই পোস্টটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে বাংলাদেশের সকল প্রধানমন্ত্রীর নাম জেনে রাখতে পারবেন। যদি আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

#বাংলাদেশেরপ্রধানমন্ত্রী #প্রধানমন্ত্রীরতালিকা #বাংলাদেশ_২০২৪ #প্রধানমন্ত্রী২০২৪ #বাংলাদেশগভর্নমেন্ট #বাংলারপ্রধানমন্ত্রী #বাংলারনেতৃত্ব #বাংলাদেশেররাজনীতি #বাংলাদেশরাজনৈতিকতথ্য #প্রধানমন্ত্রীতালিকা #বাংলাদেশনেতৃত্ব #বাংলাদেশপলিটিক্স #জাতীয়নেতা #প্রধানমন্ত্রীরইতিহাস #রাজনীতিরতথ্য #বাংলাদেশইতিহাস #জাতীয়নেতৃত্ব #বিএনপি #আওয়ামীলীগ #বাংলাদেশসরকার #নেতৃত্বেরতালিকা #রাজনৈতিকইতিহাস #বাংলাদেশনেতা #নেতৃত্ব২০২৪ #প্রধানমন্ত্রীদেরনাম #শেখহাসিনা #রাজনৈতিক_পরিবর্তন #বাংলাদেশরাজনৈতিক_ইতিহাস #বাংলাদেশলিডারশিপ #প্রধানমন্ত্রীতথ্য #বাংলাদেশরাজনৈতিকতালিকা #জাতীয়নেতারতথ্য #প্রধানমন্ত্রীরজীবনী #প্রধানমন্ত্রীরস্মৃতি #বাংলাদেশরাজনৈতিকউন্নয়ন #বাংলাদেশপ্রধানমন্ত্রীরইতিহাস #রাজনীতিকদেরতালিকা #বাংলাদেশনেতাদেরতালিকা #প্রধানমন্ত্রীরঅর্জন #বাংলাদেশগর্ব #বাংলাদেশলিডার #প্রধানমন্ত্রীরপদ #বাংলারগৌরব #প্রধানমন্ত্রীপ্রোফাইল #বাংলাদেশপ্রধানমন্ত্রীর_তথ্য #শীর্ষনেতা #প্রধানমন্ত্রীরঅভিনন্দন #রাজনৈতিকনেতা #প্রধানমন্ত্রীর_তালিকা২০২৪ #জাতীয়তালিকা

#egracomputerguide.blogspot.com